বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’ হিসেবে চিহ্নিত অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে এ বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়েছে।
বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন—গণপূর্ত অধিদফতরের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিভিল) মনিরুজ্জামান মনি, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (ই/এম) আবদুল্লাহ আল মামুন, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিভিল) মোছা. রাহানুমা তাজনীন, নির্বাহী প্রকৌশলী (ই/এম) ফারহানা আহমেদ, সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মফিজুল ইসলাম এবং স্থাপত্য অধিদফতরের সহকারী স্থপতি শিরাজী তারিকুল ইসলাম।
মনিরুজ্জামান মনি টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে ডক্টরাল প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ শেষে ২০২৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর কর্মস্থলে ফেরেননি। এজন্য তাকে ২১ এপ্রিল বরখাস্ত করা হয়।
আবদুল্লাহ আল মামুন পিএইচডি শিক্ষার প্রেষণ শেষে ২০২৩ সাল থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় ১৫ মে তাকে বরখাস্ত করা হয়।
রাহানুমা তাজনীন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ওয়াইয়োমিং থেকে পড়াশোনা শেষে কর্মস্থলে না ফেরায় ২ জুলাই বরখাস্ত হন।
ফারহানা আহমেদ কানাডার রায়ারসন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্স শেষ করে কর্মস্থলে না ফেরায় তাকে ৮ জুলাই বরখাস্ত করা হয়।
মফিজুল ইসলামকে প্রেষণোত্তর অনুপস্থিতির কারণে ২৭ জুলাই বরখাস্ত করা হয় এবং শিরাজী তারিকুল ইসলাম ২০২২ সালের ১২ মে থেকে অনুপস্থিত থাকায় ২১ জুলাই বরখাস্ত হন।
তাদের সবাইকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।